প্রজ্ঞা থাপা ক্লাস টেনের
ছাত্রী। স্কুলে খেলাধুলোয় রীতিমত নাম আছে তার। পড়াশোনাতেও প্রজ্ঞা পেছিয়ে নেই সে
কোনো ভাবে। বাবা থাকেন দেশের বাইরে, বাহরিনে। প্রজ্ঞা দেশের বাড়িতে মা কল্পনা থাপা
আর দাদুর সঙ্গে থাকে আর ইটাহারির স্থানীয় মর্নিং স্টার স্কুলে পড়ে। মোটামুটি
স্বচ্ছল পরিবার, তেমন অস্বাচ্ছন্দ কিছুই নেই। এই মেয়েটি ২০১৪ সালের ৯ই জুলাই খবরের
শিরোনামে চলে এলো।
জীবনে প্রথম অধ্যায়ের মত সাদাসিধে, নিয়মনিষ্ঠ, ছকে বাঁধা নয়। যা ইচ্ছে তাই... যাচ্ছেতাই, এই আমার দ্বিতীয় অধ্যায়।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০১৪
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০১৪
ওস্তাদের মার শেষ রাতে
তাহার পর কি হইলো তাহা বিশ্ববাসী দেখিয়াছেন। দেখিয়াছেন গগনভেদী
অট্টরোল। দেখিয়াছেন লুটিয়ে পড়া খেলোয়াড় ও বাকিদের হা-হুতাশ। পরের দিন দেখিয়াছেন
উল্লাস ও স্বপ্নভঙ্গ। স্মৃতিরোমন্থন ও খিস্তি খেউড়। কিন্তু কি ঘটিয়াছিলো সেখানে?
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)