মীন কথাটা সংস্কৃত। আমরা
বাংলায় খুব একটা ব্যবহার করি না। কেবল মনে পড়ছে “পদ্মা নদীর মাঝি” উপন্যাসে মানিক
বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন পদ্মা তার মীন সন্তান দের নিজের গর্ভে লুকিয়ে রাখে।
কথাটা ইলিস নিয়ে বলা। তবে কিনা মীন মানে হলো মাছ। সব মাছই মীন। তবে এইবারে যে
রান্নার কথা বলছি, সেটা বাংলার রান্না নয়। মালয়ালি রান্না, আর খুবই সাধারন পদ। মীন মানে
মাছ, আর মইলি হলো গিয়ে ঝোল। অর্থাৎ মাছের ঝোল।
জীবনে প্রথম অধ্যায়ের মত সাদাসিধে, নিয়মনিষ্ঠ, ছকে বাঁধা নয়। যা ইচ্ছে তাই... যাচ্ছেতাই, এই আমার দ্বিতীয় অধ্যায়।
শুক্রবার, ২৩ মে, ২০১৪
মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪
সহজে বিরিয়ানি
বিরিয়ানি নিয়ে যত লেখা
হয়েছে, তত বোধহয় আর কোনো খাবার নিয়ে হয়নি। তার হাজারো ঘরানা, হাজারো পদ্ধতি, আর
হাজারো কিসিমের উপকরন। তবে বিরিয়ানির স্বাদ, সবসময় তাতে ঢালা ঘিয়ের ওপর নির্ভর
করেনা। কার সঙ্গে কি দেওয়া হলো, আর কতটা , কিভাবে মিশ খেলো, স্বাদ নির্ভর করে সেই
অনুপাতের ওপর। যদিও বিরিয়ানি মানেই আমার কাছে মট্ন্ বিরিয়ানি, কিন্তু এই গরমে
মট্ন্ বেশী খাওয়া যাচ্ছে না।
শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪
গোয়ালন্দ স্টিমারের মুর্গি্র সালন্
মুজতবা আলীর লেখায় পাবেন
সবচেয়ে বেশী। পাবেন আরো অনেক বাংলা সাহিত্যে। যাঁরা ধীরাজ ভট্টাচার্য্যের “যখন
পুলিশ ছিলাম” পড়েছেন, তাঁরা মনে করতে পারেন, ধীরাজ ভট্টাচার্য্যও এ রান্নার
সুখ্যাত করেছেন প্রান খুলে। আমাদের পশ্চিম বাংলার সুন্দরবনের দিকেও এ রান্নার চল আছে।
কিন্তু ডাঙার মানুষ এ রান্না রাঁধে না। এ হলো একান্তই জলের মাঝি মাল্লার রান্না। শুনেছি
অনেক এই মুর্গির ঝোলের কথা, কিন্তু কোথাও এ রান্নার পাকপ্রনালী পাইনি। যেহেতু
গোয়ালন্দ স্টিমারে পাওয়া যাবার কারনেই এই পদের এত নাম, তাই আমি সেই নামই রাখলাম।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)